পোস্টগুলি

উম্মাহ লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

উম্মাহ জেগে ওঠো! মুসলিম রক্ত আর কতদিন ঝরবে?"

  উম্মাহ জেগে ওঠো! মুসলিম রক্ত আর কতদিন ঝরবে? আজ পৃথিবীর প্রতিটি কোণায় মুসলিমদের রক্ত ঝরছে। কখনো ফিলিস্তিনে, কখনো কাশ্মীরে, কখনো মিয়ানমারের রাখাইনে, আবার কখনো ভারতে — কেবল এই অপরাধে যে তারা “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ” বলে! কাফিররা একত্রিত হয়েছে, আর আমরা মুসলিম উম্মাহ বিভক্ত, নিস্তব্ধ, নিঃশব্দ। কেন এই নিস্ক্রিয়তা? রাসূল (সা.) বলেছেন: "তোমরা যদি জিহাদ ছেড়ে দাও, ব্যবসায়িক লাভে সন্তুষ্ট হয়ে পড়, আর দুনিয়ায় লিপ্ত হয়ে যাও, তাহলে আল্লাহ তোমাদের ওপর এমন জুলুম চাপিয়ে দিবেন যা তিনি সরাবেন না যতক্ষণ না তোমরা দ্বীনে ফিরে আসো।" — (আবু দাউদ) আজকের এই নির্যাতন, এই গুম, এই হত্যা — সবই আমাদের ঈমানের পরীক্ষার ক্ষেত্র। আমরা কী করবো? শুধু চোখের পানি ফেলবো, না কলম ধরবো? শুধু দুআ করবো, না দাওয়াহ চালাবো? আমাদের দায়িত্ব: – কাফির মিডিয়ার মুখোশ উন্মোচন করা – জুলুমের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলা – সত্য কুরআনের বার্তা পৌঁছানো – ঘুমন্ত উম্মাহকে জাগিয়ে তোলা এই ব্লগ " ইসলামী কথা " সেই আগুন ছড়ানোর প্ল্যাটফর্ম — যা হক্বের পক্ষে আওয়াজ তোলে, শহ...

রক্তে লেখা ইতিহাস" মানবতা কাঁদে, আমরা নীরব!

 পৃথিবীর ইতিহাস শুধু সভ্যতা, শিল্প কিংবা জ্ঞান-বিজ্ঞানের ইতিহাস নয়—এটি একই সঙ্গে রক্তে রাঙানো নিষ্ঠুরতার ইতিহাস। শত শত বছর ধরে শাসক, ধর্মান্ধ, জাতিবিদ্বেষী কিংবা ক্ষমতালোভীরা মানবজাতির নামেই মানবতাকে হত্যা করেছে। ১. আরমেনিয়ান গণহত্যা (১৯১৫): প্রায় ১৫ লাখ আরমেনিয়ানকে নির্বিচারে হত্যা করা হয় অটোমান শাসনের সময়। শুধু তাদের জাতিগত পরিচয়ের কারণে একেকটি পরিবার নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছিল। ২. হলোকাস্ট (১৯৩৯-১৯৪৫): হিটলারের নেতৃত্বে নাৎসি বাহিনী প্রায় ৬০ লাখ ইহুদিকে গ্যাস চেম্বারে পুড়িয়ে, বন্দিশিবিরে রেখে হত্যা করে। পৃথিবী দেখেছে সভ্যতার মুখোশের আড়ালে বর্বরতা কতটা নির্মম হতে পারে। ৩. বাংলাদেশের গণহত্যা (১৯৭১): পাকিস্তানি সেনারা ২৫ মার্চের রাতে ঢাকাসহ গোটা বাংলাদেশে চালিয়েছিল এক বীভৎস হত্যাযজ্ঞ। লক্ষ লক্ষ নিরীহ বাঙালি নারী-পুরুষ, শিশু-শিক্ষার্থীকে মেরে ফেলা হয়েছিল শুধুমাত্র স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখার জন্য। ৪. রুয়ান্ডা গণহত্যা (১৯৯৪): মাত্র ১০০ দিনের মধ্যে ৮ লাখের বেশি তুতসি ও সহনশীল হুতু জনগণকে হত্যা করা হয়েছিল ধারালো দা, লাঠি, আগুনে পুড়িয়ে—এক অমানবিক উন্মাদনায়। --- আমরা কী শিখলাম...